ডালিম

Punica granatum


জলসেচন
কম

চাষ
অন্যত্র রোপিত

ফসল কাটা
1 - 365 দিন

শ্রম
অন্তর্বর্তী

সূর্যালোক
পুরো সূর্য

pH মান
6.5 - 7.5

তাপমাত্রা
0°C - 0°C

জৈব সার প্রয়োগ
অন্তর্বর্তী


ডালিম

পরিচিতি

ডালিম (পুনিকা গ্র্যানাটাম) বাণিজ্যিকভাবে-গুরুত্বপূর্ণ একটি ফল যেটা তাজা বা প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে রস ও জ্যাম হিসাবে খাওয়া হয়। ডালিম গাছে ফল আসতে ৩ বছর সময় লাগে, কিন্তু একবার ফল ধরা শুরু হলে ৩০ বছর পর্যন্ত ফল দিতে পারে।

যত্ন

যত্ন

রোপনের আগে, মাটিকে ভালোভাবে কর্ষণ ও আবর্জনামুক্ত করার পরামর্শ রয়েছে যাতে মাটি হয় মিহি গঠনের ও মাটির মধ্যে সঠিক বায়ু চলাচল করতে পারে। বায়ুর স্তর উৎপাদনের পক্ষে প্রধান রূপ গঠন করে। ডালিম গাছে একাধিকবার কাণ্ড ছাঁটাই পর্বের সুপারিশ রয়েছে যাতে রোগের বিস্তার এড়িয়ে চলা যায়। ফোঁটা ফোঁটা করে জলসেচ ডালিম চাষের পক্ষে সবথেকে ভালো, এবং সর্বোত্তম হল বছরে ২০ সেমি. করে সরবরাহ করা। ফল ধরার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার ১২০-১৩০ দিন পরে পরিপক্ক ফল তোলার উপযুক্ত হয়ে ওঠে। ডালিম চাষের জমিতে একইসঙ্গে আন্তচাষ হিসাবে বিভিন্ন ধরনের ডাল ও সবজি চাষ করা যেতে পারে।

মাটি

ডালিম গাছ বিভিন্ন ধরনের মাটিতে জন্মাতে পারে, কিন্তু গাছের পক্ষে সর্বোত্তম হলো ভারী ধরনের দোআঁশ মাটি যেটা গভীর ও জল নিষ্কাশন ব্যবস্থা উত্তম। মাটির অতিরিক্ত আর্দ্রতা ফলন ও ফলের গুণমান কমিয়ে দেয়।

জলবায়ু

ডালিম গাছ নাতিশীতোষ্ণ, আধা-শুষ্ক, ও উপ-ক্রান্তীয় অঞ্চলে বেড়ে উঠতে পারে। গাছের সর্বোত্তম বৃদ্ধির জন্য রৌদ্রোজ্জ্বল, উষ্ণ, শুষ্ক আবহাওয়া দরকার, বিশেষ করে গাছে ফল আসার সময়। শীতের সময় এই গাছের ঠাণ্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়ার প্রয়োজন হয়।

সম্ভাব্য রোগ

ডালিম

এই ফসলকে কিভাবে ফলাতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্ল্যান্টিক্স-এ পান


ডালিম

Punica granatum

ডালিম

সুস্থ ফসল ফলান আর প্ল্যান্টিক্স অ্যাপসের সহায়তায় বেশী ফসল উৎপাদন করুন!

পরিচিতি

ডালিম (পুনিকা গ্র্যানাটাম) বাণিজ্যিকভাবে-গুরুত্বপূর্ণ একটি ফল যেটা তাজা বা প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে রস ও জ্যাম হিসাবে খাওয়া হয়। ডালিম গাছে ফল আসতে ৩ বছর সময় লাগে, কিন্তু একবার ফল ধরা শুরু হলে ৩০ বছর পর্যন্ত ফল দিতে পারে।

মূল তথ্য

জলসেচন
কম

চাষ
অন্যত্র রোপিত

ফসল কাটা
1 - 365 দিন

শ্রম
অন্তর্বর্তী

সূর্যালোক
পুরো সূর্য

pH মান
6.5 - 7.5

তাপমাত্রা
0°C - 0°C

জৈব সার প্রয়োগ
অন্তর্বর্তী

ডালিম

এই ফসলকে কিভাবে ফলাতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্ল্যান্টিক্স-এ পান

যত্ন

যত্ন

রোপনের আগে, মাটিকে ভালোভাবে কর্ষণ ও আবর্জনামুক্ত করার পরামর্শ রয়েছে যাতে মাটি হয় মিহি গঠনের ও মাটির মধ্যে সঠিক বায়ু চলাচল করতে পারে। বায়ুর স্তর উৎপাদনের পক্ষে প্রধান রূপ গঠন করে। ডালিম গাছে একাধিকবার কাণ্ড ছাঁটাই পর্বের সুপারিশ রয়েছে যাতে রোগের বিস্তার এড়িয়ে চলা যায়। ফোঁটা ফোঁটা করে জলসেচ ডালিম চাষের পক্ষে সবথেকে ভালো, এবং সর্বোত্তম হল বছরে ২০ সেমি. করে সরবরাহ করা। ফল ধরার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার ১২০-১৩০ দিন পরে পরিপক্ক ফল তোলার উপযুক্ত হয়ে ওঠে। ডালিম চাষের জমিতে একইসঙ্গে আন্তচাষ হিসাবে বিভিন্ন ধরনের ডাল ও সবজি চাষ করা যেতে পারে।

মাটি

ডালিম গাছ বিভিন্ন ধরনের মাটিতে জন্মাতে পারে, কিন্তু গাছের পক্ষে সর্বোত্তম হলো ভারী ধরনের দোআঁশ মাটি যেটা গভীর ও জল নিষ্কাশন ব্যবস্থা উত্তম। মাটির অতিরিক্ত আর্দ্রতা ফলন ও ফলের গুণমান কমিয়ে দেয়।

জলবায়ু

ডালিম গাছ নাতিশীতোষ্ণ, আধা-শুষ্ক, ও উপ-ক্রান্তীয় অঞ্চলে বেড়ে উঠতে পারে। গাছের সর্বোত্তম বৃদ্ধির জন্য রৌদ্রোজ্জ্বল, উষ্ণ, শুষ্ক আবহাওয়া দরকার, বিশেষ করে গাছে ফল আসার সময়। শীতের সময় এই গাছের ঠাণ্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়ার প্রয়োজন হয়।

সম্ভাব্য রোগ