Physiological Disorder
অন্যান্য
এ রোগের নাম থেকে বোঝা যায় যে, পাতার বিকৃতি দ্বারা লক্ষণগুলি বর্ণনা করা যেতে পারে। প্রাথমিকভাবে নীচের পাতা কুঁকড়ানো শুরু হয় এবং অভ্যন্তরীণ কুঁকড়ানোর দৈর্ঘ্যের দিকে উর্ধ্বমুখী গুটানো দেখা যায়। সাধারণত পরিবেশগত পরিস্থিতি এবং পরিচর্যার সৃষ্ট চাপ কমাতে বা সামঞ্জস্য করা হলে কুঁকড়ানো প্রতিরোধ হবে। নীচের দিকে হলুদ প্রান্ত বা বেগুনি শিরা সহ বিবর্ণ পাতার উপস্থিতে গাছের বৃদ্ধি রোধ হতে পারে।
এ শারীরবৃত্তীয় ব্যাধি শুধু প্রতিষেধক দিয়ে দমন করা যায়। এ রোগের জন্য কোন জৈবিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা নেই।
সম্ভবমতো সমম্বিত বালাই ব্যবস্থাপনার আওতায় জৈবিক নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থা নিন। এ শারীরবৃত্তীয় ব্যাধি শুধু প্রতিষেধক দিয়ে দমন করা যায়।
পাতার কুঁকড়ে যাওয়ার শারীরবৃত্তীয় ব্যাধি পরিবেশগত চাপের কারণে ঘটে থাকে। অতিরিক্ত আর্দ্রতা এবং উচ্চ নাইট্রোজেন স্তর ছাড়াও তাপ, শুকনো পরিস্থিতি, অতিরিক্ত ছাঁটাইকরন, মূলের ক্ষতি এবং প্রতিস্থাপন ঝাঁকুনি প্রভৃতি পাতার বিকৃতির প্রধান কারণ। পাতার কুঁকড়ানো লক্ষণ এবং ভাইরাল সংক্রমণের সাথে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সাদামাছি এক ধরণের ভাইরাস সংক্রমণ করে (হলুদ পাতা কুঁকড়ানো ভাইরাস - ওয়াইএলসিভি) যার ফলে নতুন পাতা কুঁকড়ে যায়।