Cerotoma trifurcata
বালাই
কীড়া এবং প্রাপ্তবয়স্ক পোকা মূল, মূল-গ্রন্থী, বীজপত্র,পাতা (সাধারনত নীচের অংশ) এবং ফল খেয়ে থাকে। শিকড় এবং পরিবহন কোষকলার ভাঙন নাইট্রোজেন ধারণ ক্ষমতা কমাতে পারে। পাতার উপর প্রায় গোলাকার ছোট ছোট ছিদ্র সারা পাতায় ছড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। পোকায় খাওয়া শিমগুলো খুঁতযুক্ত হয়। পোকায় খাওয়ার কারণে শিমের ফলন এবং বীজের মান কমে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত শিম অণুজীব যেমন, ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়ার অনুপ্রবেশের রাস্তা তৈরি করে। শিম পাতার বিটল (সিরোটোমা ট্রিফারকাটা) যদি মরশুমের প্রথমে আগমন ঘটে, তবে এটা চারায় জখম করে, পাতা ঝরে পড়ে এবং বীজ বিবর্ণ হতে পারে।
এই মুহূর্তে এ পোকা দমনে কোনো প্রকার জৈবিক দমন ব্যবস্থা্র কথা জানা যায়নি।
পূর্ণ বয়ষ্ক পোকা প্রায় ৬ মিলি মিটার লম্বা এবং গাঢ় হলুদ থেকে লাল রঙের হয়।তাদের পাখা বৈশিষ্টপূর্ণ আয়তাকার চিহ্ন দিয়ে ঢাকা থাকে এবং ঘাড়ের দিকে কাল একটি ত্রিভুজ থাকে।পূর্ণ বয়ষ্ক স্ত্রী পোকা গাছের গোড়ায় মাটির উপরি ভাগের ২ ইঞ্চির মধ্যে ডিম পাড়ে। একটি স্ত্রী পোকা তার জীবনে ১২৫ থেকে ২৫০টি ডিম পাড়ে। মাটির তাপমাত্রার ওপর নির্ভর করে ৪-১৪ দিনের মধ্য ডিমগুলো ফুটে বাচ্চা বের হয়। কীড়াগুলোদেখতে সাদা কিন্তু মাথাটি গাঢ় বাদামী থেকে কালো। বয়ষ্ক পোকা সয়াবিন ক্ষেতের পাশে বিভিন্ন আবাসে শীতকাল পার করে।শিমপাতার বিটল বিভিন্ন প্রকার ভাইরাসের বাহক হিসেবেও কাজ করে।
পূর্ণ বয়ষ্ক পোকা প্রায় ৬ মিলিমিটার লম্বা এবং গাঢ় হলুদ থেকে লাল রঙের হয়। তাদের পাখা বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আয়তাকার চিহ্ন দিয়ে ঢাকা থাকে এবং ঘাড়ের দিকে কালো একটি ত্রিভুজ থাকে।পূর্ণবয়ষ্ক স্ত্রী পোকা গাছের গোড়ায় মাটির উপরি ভাগের ২ ইঞ্চির মধ্যে ডিম পাড়ে। একটি স্ত্রী পোকা তার জীবনে ১২৫ থেকে ২৫০টি ডিম পাড়ে। মাটির তাপমাত্রার ওপর নির্ভর করে ৪-১৪ দিনের মধ্যে ডিমগুলো ফুটে বাচ্চা বের হয়। কীড়াগুলো দেখতে সাদা কিন্তু মাথাটি গাঢ় বাদামী থেকে কালো রঙের হয়। বয়ষ্ক পোকা সয়াবিন ক্ষেতের পাশে বিভিন্ন আবাসে শীতকাল পার করে। শিমপাতার বিটল বিভিন্ন প্রকার ভাইরাসের বাহক হিসেবেও কাজ করে।