আখ

Saccharum officinarum


জলসেচন
উচ্চ

চাষ
সরাসরি বপন

ফসল কাটা
300 - 550 দিন

শ্রম
কম

সূর্যালোক
পুরো সূর্য

pH মান
5 - 8.5

তাপমাত্রা
32°C - 38°C

জৈব সার প্রয়োগ
উচ্চ


আখ

পরিচিতি

আখ একটি অর্থকরী ফসল যা পৃথিবীর মোট শর্করা উৎপাদনের ৭৫% শর্করার যোগান দেয়, কিন্তু পাশাপাশি এটা গবাদি পশুর খাদ্য হিসাবেও ব্যবহৃত হয়। আখ গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলের বহুবর্ষজীবি ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ যার উৎপত্তিস্থল হলো এশিয়া। এটি দীর্ঘ-বর্ধিত পার্শ্বীয় কাণ্ড উৎপন্ন করে যা পরে মোটা দণ্ড বা আখে রূপান্তরিত হয়, যার থেকে শর্করা উৎপন্ন হয়। ব্রাজিল ও ভারত সারা পৃথিবীতে সবথেকে বৃহত্তম আখ উৎপাদক রাষ্ট্র।

গাইড

যত্ন

যত্ন

নিয়মিতভাবে গাছের নীচ থেকে অবাঞ্ছিত শুষ্ক ও সবুজ পাতা অপসারণ করাটা একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ কারণ শীর্ষদেশের কেবলমাত্র আট থেকে দশটি পাতা সর্বোত্তম সালোকসংশ্লেষের জন্য প্রয়োজন। রোপনের প্রায় ১৫০ দিন পরে যখন আখের গঠন সম্পূর্ণ হয় তখন গাছের নীচে পড়ে থাকা পাতা অপসারণ করা উচিৎ এবং তারপরে মাসে দু'বার অন্তর তা করা দরকার। একবার রোপন করা হলে, কয়েকবার পর্যন্ত ফসল সংগ্রহ করা যায়। প্রতিবার ফসল সংগ্রহের পর, আখে নতুন করে শাখা জন্মায়। প্রতিবার ফসল সংগ্রহের সময় উৎপাদন হ্রাস পায় এবং ফলে কিছুদিন পরে পুনরায় রোপন করতে হয়। বাণিজ্যিক গঠনে, ২ থেকে ৩ বার ফসল সংগ্রহ করার পরে, রোপনের এই কাজ করা হয়। হাতে হাতে বা যন্ত্রের সাহায্যে ফসল সংগ্রহের কাজ করা হয়।

মাটি

আখ অনেক ধরনের মাটিতে জন্মাতে পারে যদিও উত্তম জল-নিষ্কাশন সম্পন্ন, গভীর, দোআঁশ মাটি আখ চাষের জন্য আদর্শ। আখের বৃদ্ধির জন্য মাটির pH ৫ থেকে ৮.৫ মাত্রার মধ্যে থাকা প্রয়োজন, তবে ৬.৫ হলো সর্বোত্তম মাত্রা।

জলবায়ু

আখ ৩৬.৭ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ ও ৩১.০ ডিগ্রি দক্ষিণ নিরক্ষরেখার মধ্যে অবস্থিত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বা অব-গ্রীষ্মমণ্ডলীয় আবহাওয়া অঞ্চলের মধ্যে অভিযোজিত হয়ে বেড়ে ওঠে। কাণ্ডের কাটা অংশ থেকে মূলোদ্গম সৃষ্টির জন্য আদর্শ তাপমাত্রা হলো ৩২ ডিগ্রি থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মোট ১১০০ থেকে ১৫০০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত আখ চাষের জন্য আদর্শ কারণ এই চাষে একটানা ৬ থেকে ৭ মাসেরও বেশী প্রচুর জলের দরকার হয়। উচ্চ আর্দ্রতা (৮০-৮৫%) পূর্ণাঙ্গ বৃদ্ধির সময়কালে আখের দ্রুত বৃদ্ধির সহায়ক।

সম্ভাব্য রোগ

আখ

এই ফসলকে কিভাবে ফলাতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্ল্যান্টিক্স-এ পান


আখ

Saccharum officinarum

আখ

সুস্থ ফসল ফলান আর প্ল্যান্টিক্স অ্যাপসের সহায়তায় বেশী ফসল উৎপাদন করুন!

পরিচিতি

আখ একটি অর্থকরী ফসল যা পৃথিবীর মোট শর্করা উৎপাদনের ৭৫% শর্করার যোগান দেয়, কিন্তু পাশাপাশি এটা গবাদি পশুর খাদ্য হিসাবেও ব্যবহৃত হয়। আখ গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলের বহুবর্ষজীবি ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ যার উৎপত্তিস্থল হলো এশিয়া। এটি দীর্ঘ-বর্ধিত পার্শ্বীয় কাণ্ড উৎপন্ন করে যা পরে মোটা দণ্ড বা আখে রূপান্তরিত হয়, যার থেকে শর্করা উৎপন্ন হয়। ব্রাজিল ও ভারত সারা পৃথিবীতে সবথেকে বৃহত্তম আখ উৎপাদক রাষ্ট্র।

মূল তথ্য

জলসেচন
উচ্চ

চাষ
সরাসরি বপন

ফসল কাটা
300 - 550 দিন

শ্রম
কম

সূর্যালোক
পুরো সূর্য

pH মান
5 - 8.5

তাপমাত্রা
32°C - 38°C

জৈব সার প্রয়োগ
উচ্চ

আখ

এই ফসলকে কিভাবে ফলাতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্ল্যান্টিক্স-এ পান

গাইড

যত্ন

যত্ন

নিয়মিতভাবে গাছের নীচ থেকে অবাঞ্ছিত শুষ্ক ও সবুজ পাতা অপসারণ করাটা একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ কারণ শীর্ষদেশের কেবলমাত্র আট থেকে দশটি পাতা সর্বোত্তম সালোকসংশ্লেষের জন্য প্রয়োজন। রোপনের প্রায় ১৫০ দিন পরে যখন আখের গঠন সম্পূর্ণ হয় তখন গাছের নীচে পড়ে থাকা পাতা অপসারণ করা উচিৎ এবং তারপরে মাসে দু'বার অন্তর তা করা দরকার। একবার রোপন করা হলে, কয়েকবার পর্যন্ত ফসল সংগ্রহ করা যায়। প্রতিবার ফসল সংগ্রহের পর, আখে নতুন করে শাখা জন্মায়। প্রতিবার ফসল সংগ্রহের সময় উৎপাদন হ্রাস পায় এবং ফলে কিছুদিন পরে পুনরায় রোপন করতে হয়। বাণিজ্যিক গঠনে, ২ থেকে ৩ বার ফসল সংগ্রহ করার পরে, রোপনের এই কাজ করা হয়। হাতে হাতে বা যন্ত্রের সাহায্যে ফসল সংগ্রহের কাজ করা হয়।

মাটি

আখ অনেক ধরনের মাটিতে জন্মাতে পারে যদিও উত্তম জল-নিষ্কাশন সম্পন্ন, গভীর, দোআঁশ মাটি আখ চাষের জন্য আদর্শ। আখের বৃদ্ধির জন্য মাটির pH ৫ থেকে ৮.৫ মাত্রার মধ্যে থাকা প্রয়োজন, তবে ৬.৫ হলো সর্বোত্তম মাত্রা।

জলবায়ু

আখ ৩৬.৭ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ ও ৩১.০ ডিগ্রি দক্ষিণ নিরক্ষরেখার মধ্যে অবস্থিত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বা অব-গ্রীষ্মমণ্ডলীয় আবহাওয়া অঞ্চলের মধ্যে অভিযোজিত হয়ে বেড়ে ওঠে। কাণ্ডের কাটা অংশ থেকে মূলোদ্গম সৃষ্টির জন্য আদর্শ তাপমাত্রা হলো ৩২ ডিগ্রি থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মোট ১১০০ থেকে ১৫০০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত আখ চাষের জন্য আদর্শ কারণ এই চাষে একটানা ৬ থেকে ৭ মাসেরও বেশী প্রচুর জলের দরকার হয়। উচ্চ আর্দ্রতা (৮০-৮৫%) পূর্ণাঙ্গ বৃদ্ধির সময়কালে আখের দ্রুত বৃদ্ধির সহায়ক।

সম্ভাব্য রোগ