পরিচিতি
তরমুজের আদি উৎসস্থান হলো দক্ষিণ আফ্রিকা। এটি মরুভূমির ফল যার মধ্যে ৯২% জলের পাশাপাশি প্রোটিন, খনিজ পদার্থ ও কার্বোহাইড্রেট আছে। তরমুজ প্রধানতঃ মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, পাঞ্জাব, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও উত্তরপ্রদেশে চাষ করা হয়।
জলসেচন
অন্তর্বর্তী
চাষ
সরাসরি বপন
ফসল কাটা
70 - 100 দিন
শ্রম
অন্তর্বর্তী
সূর্যালোক
পুরো সূর্য
pH মান
6 - 7.5
তাপমাত্রা
20°C - 30°C
তরমুজের আদি উৎসস্থান হলো দক্ষিণ আফ্রিকা। এটি মরুভূমির ফল যার মধ্যে ৯২% জলের পাশাপাশি প্রোটিন, খনিজ পদার্থ ও কার্বোহাইড্রেট আছে। তরমুজ প্রধানতঃ মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, পাঞ্জাব, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও উত্তরপ্রদেশে চাষ করা হয়।
তরমুজের আদি উৎসস্থান হলো দক্ষিণ আফ্রিকা। এটি মরুভূমির ফল যার মধ্যে ৯২% জলের পাশাপাশি প্রোটিন, খনিজ পদার্থ ও কার্বোহাইড্রেট আছে। তরমুজ প্রধানতঃ মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, পাঞ্জাব, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও উত্তরপ্রদেশে চাষ করা হয়।
গভীর উর্বরতাযুক্ত মৃত্তিকা ও উত্তম নিষ্কাশন সম্পন্ন জমিতে তরমুজ ভালো জন্মায়। এটি যখন বেলে মাটি বা বালিযুক্ত দোআঁশ মাটিতে জন্মায় তখন তা উৎপাদনের পক্ষে খুব ভালো হয়। মাটি থেকে জল সহজেই নিষ্কাশিত হওয়ার সুযোগ থাকতে হবে নতুবা গাছের লতানো অংশে ছত্রাকের আক্রমণ হতে পারে। ফসল চক্র অনুসরণ করুন কারণ একই জমিতে বারে বারে একই ফসল উৎপাদন করলে পুষ্টির ঘাটতি হতে পারে, উৎপাদন হ্রাস পেতে পারে এবং বিভিন্ন রোগের আক্রমণ হতে পারে। মাটির pH মাত্রা ৬.০ - ৭.৫ থাকতেই হবে। অম্লধর্মী মাটি বীজকে দুর্বল করে তুলতে পারে। যখন প্রশমিত pH মাত্রাযুক্ত মৃত্তিকা চাষের জন্য উপযুক্ত বলে মনে করা হয়, তখন সামান্য ক্ষারযুক্ত মাটিতেও উৎপাদন ভালো হয়।
গ্রীষ্ম মরশুমের ফসল হওয়ায়, ফল উৎপাদনের জন্য গাছের পর্যাপ্ত রোদ এবং শুষ্ক আবহাওয়া দরকার হয়। ভারতে, যেহেতু আবহাওয়া প্রধানতঃ ক্রান্তিমণ্ডলীয়, সমস্ত মরশুমই তরমুজ চাষের জন্য উপযুক্ত। যাইহোক, তরমুজ ঠাণ্ডা ও তুষারপাতের প্রতি সংবেদনশীল। তাই, দেশের কিছু অংশ যেখানে শীত খুব তীব্র, তুষারপাত শেষ হলে তখন তরমুজ চাষ করা হয়। বীজের অঙ্কুরোদ্গমের জন্য ও গাছের বৃদ্ধির জন্য ২৪-২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা আদর্শ।
জলসেচন
অন্তর্বর্তী
চাষ
সরাসরি বপন
ফসল কাটা
70 - 100 দিন
শ্রম
অন্তর্বর্তী
সূর্যালোক
পুরো সূর্য
pH মান
6 - 7.5
তাপমাত্রা
20°C - 30°C
তরমুজের আদি উৎসস্থান হলো দক্ষিণ আফ্রিকা। এটি মরুভূমির ফল যার মধ্যে ৯২% জলের পাশাপাশি প্রোটিন, খনিজ পদার্থ ও কার্বোহাইড্রেট আছে। তরমুজ প্রধানতঃ মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, পাঞ্জাব, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও উত্তরপ্রদেশে চাষ করা হয়।
গভীর উর্বরতাযুক্ত মৃত্তিকা ও উত্তম নিষ্কাশন সম্পন্ন জমিতে তরমুজ ভালো জন্মায়। এটি যখন বেলে মাটি বা বালিযুক্ত দোআঁশ মাটিতে জন্মায় তখন তা উৎপাদনের পক্ষে খুব ভালো হয়। মাটি থেকে জল সহজেই নিষ্কাশিত হওয়ার সুযোগ থাকতে হবে নতুবা গাছের লতানো অংশে ছত্রাকের আক্রমণ হতে পারে। ফসল চক্র অনুসরণ করুন কারণ একই জমিতে বারে বারে একই ফসল উৎপাদন করলে পুষ্টির ঘাটতি হতে পারে, উৎপাদন হ্রাস পেতে পারে এবং বিভিন্ন রোগের আক্রমণ হতে পারে। মাটির pH মাত্রা ৬.০ - ৭.৫ থাকতেই হবে। অম্লধর্মী মাটি বীজকে দুর্বল করে তুলতে পারে। যখন প্রশমিত pH মাত্রাযুক্ত মৃত্তিকা চাষের জন্য উপযুক্ত বলে মনে করা হয়, তখন সামান্য ক্ষারযুক্ত মাটিতেও উৎপাদন ভালো হয়।
গ্রীষ্ম মরশুমের ফসল হওয়ায়, ফল উৎপাদনের জন্য গাছের পর্যাপ্ত রোদ এবং শুষ্ক আবহাওয়া দরকার হয়। ভারতে, যেহেতু আবহাওয়া প্রধানতঃ ক্রান্তিমণ্ডলীয়, সমস্ত মরশুমই তরমুজ চাষের জন্য উপযুক্ত। যাইহোক, তরমুজ ঠাণ্ডা ও তুষারপাতের প্রতি সংবেদনশীল। তাই, দেশের কিছু অংশ যেখানে শীত খুব তীব্র, তুষারপাত শেষ হলে তখন তরমুজ চাষ করা হয়। বীজের অঙ্কুরোদ্গমের জন্য ও গাছের বৃদ্ধির জন্য ২৪-২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা আদর্শ।