পরিচিতি
আপেল নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের ফল যা প্রাথমিকভাবে কাঁচা ভক্ষণ করা হয় এবং উৎপাদনের একটা ক্ষুদ্র অংশ ক্যানজাত করে এবং অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত পণ্য হিসাবে ব্যবহার করা হয়। সারা বিশ্বে আপেল চতুর্থ বৃহৎ উৎপাদিত ফল।
Malus pumila
জলসেচন
অন্তর্বর্তী
চাষ
অন্যত্র রোপিত
ফসল কাটা
1 - 365 দিন
শ্রম
অন্তর্বর্তী
সূর্যালোক
পুরো সূর্য
pH মান
5.5 - 6.5
তাপমাত্রা
15°C - 23°C
জৈব সার প্রয়োগ
অন্তর্বর্তী
আপেল নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের ফল যা প্রাথমিকভাবে কাঁচা ভক্ষণ করা হয় এবং উৎপাদনের একটা ক্ষুদ্র অংশ ক্যানজাত করে এবং অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত পণ্য হিসাবে ব্যবহার করা হয়। সারা বিশ্বে আপেল চতুর্থ বৃহৎ উৎপাদিত ফল।
আপেল বেশ কয়েকটি পদ্ধতির মাধ্যমে চাষ করা সম্ভব: কলম করে, মুকুলোদ্গমের মাধ্যমে বা শিকড়তন্ত্রের সাহায্যে। রোপন করার সময়ে, দুটি গাছের মধ্যে এমনভাবে দূরত্ব বজায় রাখা উচিৎ যাতে পর্যাপ্ত পরাগবাহীদের আনাগোনা হতে পারে; আদর্শ হলো প্রতি ২-৩টি বড় গাছের মধ্যে একটি পরাগবাহী গাছ থাকবে। আপেল গাছ নিম্ন মাত্রার আর্দ্রতার প্রতি সংবেদনশীল, তাই নিয়মিত বৃষ্টিপাত বৃদ্ধির জন্য উত্তম। গাছে নিয়মিত ছাঁটাইকরণ গাছের প্রাণশক্তি ও উৎপাদনশীলতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গাছে কম ফল ধরাও (প্রতি ৪০টা পাতা পিছু ১টা ফল) ফলের সর্বোত্তম আকার ও গুণমানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
দোআঁশ, উত্তম নিষ্কাশনের সুবিধাযুক্ত মাটি এবং মাটির অম্লতার মাত্রা ৫.৫ থেকে ৬.৫-এর মধ্যে থাকলে আপেল উৎপাদনের পক্ষে তা সবথেকে ভালো। মাটিতে জল আবদ্ধ হয়ে থাকা বা ভূ-ত্বকের ঠিক নিম্নবর্তী মাটি সন্নিবিষ্ট হওয়া উচিৎ নয়। জৈব পদার্থের সঙ্গে মিশ্রিত মালচ্ মাটির জলধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
আপেল নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের ফসল যা ২১ থেকে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার মধ্যে ভালোভাবে বেড়ে ওঠে। এই ফসল খুব বেশী উচ্চতাযুক্ত অঞ্চলেও (সমুদ্রতল থেকে ১৫০০ থেকে ২৭০০ মিটার উচ্চ) বেড়ে উঠতে পারে। ফসল বৃদ্ধির মরশুমে সমানভাবে বৃষ্টিপাত বন্টিত হলে তা আপেলের বৃদ্ধির পক্ষে সেরা হয়। ঝোড়ো হাওয়া আপেল গাছের পক্ষে ক্ষতিকর। শুষ্ক, রৌদ্রস্নাত আবহাওয়া ফলের মধ্যে উচ্চ মাত্রায় শর্করা পদার্থ উৎপাদন করতে সাহায্য করে এবং ফলকে দীর্ঘদিন ধরে সংরক্ষণ করা যায়।
Malus pumila
আপেল নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের ফল যা প্রাথমিকভাবে কাঁচা ভক্ষণ করা হয় এবং উৎপাদনের একটা ক্ষুদ্র অংশ ক্যানজাত করে এবং অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত পণ্য হিসাবে ব্যবহার করা হয়। সারা বিশ্বে আপেল চতুর্থ বৃহৎ উৎপাদিত ফল।
জলসেচন
অন্তর্বর্তী
চাষ
অন্যত্র রোপিত
ফসল কাটা
1 - 365 দিন
শ্রম
অন্তর্বর্তী
সূর্যালোক
পুরো সূর্য
pH মান
5.5 - 6.5
তাপমাত্রা
15°C - 23°C
জৈব সার প্রয়োগ
অন্তর্বর্তী
আপেল বেশ কয়েকটি পদ্ধতির মাধ্যমে চাষ করা সম্ভব: কলম করে, মুকুলোদ্গমের মাধ্যমে বা শিকড়তন্ত্রের সাহায্যে। রোপন করার সময়ে, দুটি গাছের মধ্যে এমনভাবে দূরত্ব বজায় রাখা উচিৎ যাতে পর্যাপ্ত পরাগবাহীদের আনাগোনা হতে পারে; আদর্শ হলো প্রতি ২-৩টি বড় গাছের মধ্যে একটি পরাগবাহী গাছ থাকবে। আপেল গাছ নিম্ন মাত্রার আর্দ্রতার প্রতি সংবেদনশীল, তাই নিয়মিত বৃষ্টিপাত বৃদ্ধির জন্য উত্তম। গাছে নিয়মিত ছাঁটাইকরণ গাছের প্রাণশক্তি ও উৎপাদনশীলতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গাছে কম ফল ধরাও (প্রতি ৪০টা পাতা পিছু ১টা ফল) ফলের সর্বোত্তম আকার ও গুণমানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
দোআঁশ, উত্তম নিষ্কাশনের সুবিধাযুক্ত মাটি এবং মাটির অম্লতার মাত্রা ৫.৫ থেকে ৬.৫-এর মধ্যে থাকলে আপেল উৎপাদনের পক্ষে তা সবথেকে ভালো। মাটিতে জল আবদ্ধ হয়ে থাকা বা ভূ-ত্বকের ঠিক নিম্নবর্তী মাটি সন্নিবিষ্ট হওয়া উচিৎ নয়। জৈব পদার্থের সঙ্গে মিশ্রিত মালচ্ মাটির জলধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
আপেল নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের ফসল যা ২১ থেকে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার মধ্যে ভালোভাবে বেড়ে ওঠে। এই ফসল খুব বেশী উচ্চতাযুক্ত অঞ্চলেও (সমুদ্রতল থেকে ১৫০০ থেকে ২৭০০ মিটার উচ্চ) বেড়ে উঠতে পারে। ফসল বৃদ্ধির মরশুমে সমানভাবে বৃষ্টিপাত বন্টিত হলে তা আপেলের বৃদ্ধির পক্ষে সেরা হয়। ঝোড়ো হাওয়া আপেল গাছের পক্ষে ক্ষতিকর। শুষ্ক, রৌদ্রস্নাত আবহাওয়া ফলের মধ্যে উচ্চ মাত্রায় শর্করা পদার্থ উৎপাদন করতে সাহায্য করে এবং ফলকে দীর্ঘদিন ধরে সংরক্ষণ করা যায়।